উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক দপ্তর, জলঢাকা, খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃৃক খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অধীনে প্রায় সকল উপজেলায় এক বা একাধিক ‘স্থানীয় সরবরাহ কেন্দ্র’ রয়েছে যা এলএসডি বা খাদ্য গুদাম নামে পরিচিত। অত্র উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক দপ্তরের অধীন জলঢাকা খাদ্য গুদাম ও নবনির্মিত মীরগঞ্জ খাদ্য গুদাম রয়েছে।
কার্যক্রম সমূহ-
১। খাদ্যশস্যের বাজারদর পর্যবেক্ষণ ও উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণ, ২। সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী কৃষকের কাছ থেকে সরাসরি ধান, গম ও মিলারের কাছ থেকে চাল ক্রয় এবং মুল্য পরিশোধ, ৩। খাদ্যশস্যের বাজারদর স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে ওএমএস/ফেয়ার প্রাইস কর্মসূচীর মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠির মাঝে চাল/গম বিক্রয়, ৪। বিভিন্ন ধরনের জরুরী ও অতি জরুরী গ্রাহকের নিকট খাদ্যশস্য বিক্রয়/বিতরণ, ৫। কাবিখা, টি.আর, জি.আর, ভিজিডি, ভিজিএফ ইত্যাদি কর্মসূচীতে খাদ্যশস্য বিতরনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুকূলে ডিও ইস্যু ও খাদ্যশস্য সরবরাহ, ৬। আটাচাক্কি ও খাদ্যশস্যের খুচরা ব্যবসায়ীকে লাইসেন্স প্রদান ও নবায়ন এবং তাদের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ, ৭। কৃষকের কাছ থেকে ক্রয় করা ধান থেকে স্থানীয় মিলারদের মাধ্যমে চাল উৎপাদন, ৮। গুদামে সংরক্ষিত খাদ্যশস্যের মান নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা বিধান, ৯। বিভিন্ন চ্যানেলে বিক্রয়/সরবরাহকৃত খাদ্যশস্য ও মূল্যের হিসাব উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ, ১০। বরাদ্দকৃত খাদ্যসামগ্রীর মূল্য চালানের মাধ্যমে আদায় নিশ্চিতকরণ, ১১। ডিলার কর্তৃক ফেয়ার প্রাইস কার্ড বা মাষ্টাররোলের মাধ্যমে খাদ্যসামগ্রী বিক্রয় তদারকী ও নিশ্চিতকরণ, ১২। স্থানীয় গুদামে সংগৃহিত খাদ্যশস্য প্রয়োজনবোধে অন্যত্র স্থানামত্মরের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জ্ঞাত করান এবং প্রচেষ্টা চালান, ১৩। গুদামে মজুদের পরিমান লক্ষ্য রাখা এবং প্রয়োজনে মজুদ বৃদ্ধির জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সময়মত জানানো এবং ব্যবস্থা গ্রহণ, ১৪। বিভিন্ন ধরনের রিপোর্ট-রিটার্ণ দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক ভিত্তিতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকের নিকট প্রেরণ, ১৫। এছাড়াও সময় সময় বিভাগীয় ও উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক প্রদত্ত জরুরী দায়িত্ব পালন, ইত্যাদি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস